বর্তমানে পুরো বিশ্বে “ডিজিটাল মার্কেটিং” এর কথা কান পাতলেই শোনা যায়। প্রযুক্তির ক্রমাগত বিকাশ সাধনের ফলে পুরো বিশ্বে বর্তমানে “ডিজিটাল মার্কেটিং” খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।
ডিজিটাল মার্কেটিং মূলত একটি বিষয়বস্তু যা অনলাইন মার্কেটিং এর অন্তর্গত সকল মাধ্যমের সমন্বয়ে গঠিত। যেমন- গুগল সার্চ,সোশ্যাল মিডিয়া,ইমেইল ইত্যাদি।
ডিজিটাল মার্কেটিং এ কিছু সাধারণ কার্যপদ্ধতি আছে। এগুলো মূলত ব্যবহৃত হয় B2B(Business to business) এবং B2C(Business to customer) এর ক্ষেত্রে।
বাংলাদেশ এর গার্মেন্টস ইন্ডাস্ট্রিগুলোর বিজনেস B2B এর আওতায় পড়ে।যার কারণে ডিজিটাল মার্কেটিং এর সবগুলো কার্যপদ্ধতি এখানে ব্যবহার করা যায় না।
বাংলাদেশ এর টেক্সটাইল শিল্পে “ডিজিটাল মার্কেটিং এর প্রয়োগ:
১. সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন(SEO) : এই পদ্ধতির মাধ্যমে একটি টেক্সটাইল ম্যানুফেকচারিং কোম্পানি SEO বান্ধব ওয়েবসাইট বানায় যার ফলে সার্চ ইঞ্জিনের ফলাফলে উক্ত কোম্পানিটিকে উপরের দিকে দেখায়।এর ফলে উক্ত কোম্পানিটি খুব সহজেই তার কাঙ্ক্ষিত বায়ার অথবা কাস্টমারদের কাছে পৌছাতে পারে।
একটি ভালো অপটিমাইজড্ ওয়েবসাইট সার্চ ইঞ্জিনের ফলাফলে উপরের দিকে আনার পাশাপাশি ক্রেতাদের কাছেও একটি কোম্পানিকে গ্রহণযোগ্য করে তুলে।
২. কনটেন্ট মার্কেটিং: যেকোনো কোম্পানি তার প্রোডাক্ট সম্পর্কে সকলকে অবগত করতে এবং নিজেদের ব্যবসাকে সবত্র ছড়িতে দিতে এই পদ্ধতি ব্যবহার করে থাকে।
এটি মূলত একটি পদ্ধতি যার মাধ্যমে একটি কোম্পানি তার গার্মেন্ট প্রোডাক্ট এবং নিজেদের সম্পর্কে বস্তুনিষ্ঠ লিখা বিভিন্ন টেক্সটাইল বিষয়ক আন্তর্জাতিক, দেশীয় ব্লগ অথবা ফোরামে পাবলিশ করে থাকে। এর মাধ্যমে তাদের ব্যবসা কিছুটা প্রসার লাভ করে।
৩. সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং : সোশ্যাল মিডিয়ার সর্বোত্তম ব্যবহার এর মাধ্যমে যেকোনো কোম্পানি খুব সহজেই তার কাঙ্ক্ষিত বায়ার অথবা কাস্টমারদের কাছে পৌছাতে পারে।বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বর্তমানে বিদ্যমান। যেমন- ফেসবুক, টুইটার, লিংডইন, ইউটিউব ইত্যাদি।
এক্ষেত্রে গার্মেন্টস ইন্ডাস্ট্রিগুলো লিংকডিন কে বেশি প্রাধান্য দিয়ে থাকে। কারণ এখানে খুব সহজেই গার্মেন্টস শিল্পের সাথে জড়িত প্রফেশনালদের খুব সহজেই খুঁজে পাওয়া যায় তাছাড়া প্রফেশনালদের মাঝে এটি একটি জনপ্রিয় মাধ্যম-ও বটে।
একইভাবে ফেসবুক এর একটি বিরাট জনগোষ্ঠির মাঝে যেকোনো কোম্পানি তার প্রোডাক্টগুলিকে তুলে ধরতে পারে।
ইউটিউব এ বিভিন্ন কোম্পানি তাদের উৎপাদন এর প্রক্রিয়া এবং তাদের প্রোডাক্ট বিষয়ক কন্টেন্ট আপলোড করে থাকে।
৪. ইমেইল মার্কেটিং: বাংলাদেশ এর গার্মেন্টস ইন্ডাস্ট্রিগুলোতে ই-মেইল মার্কেটিং সবচেয়ে বহুল ব্যবহৃত কার্যপদ্ধতি।বিশেষ করে এর মাধ্যমে কোম্পানিগুলো তার বায়ারদের সাথে খুব সহজেই যোগাযোগ স্থাপন করে।
প্রথাগত ইমেইল ব্যবহার করা যথেষ্ঠ জটিল, সময়সাপেক্ষ এবং এতে কিছু ফরমাল নিয়মকানুন-ও থাকে। কিন্তু এর তুলনায় ইমেইল মার্কেটিং যথেষ্ট সহজ এবং এতে সময়-ও কম লাগে।
৫. এসএমএস(SMS) মার্কেটিং: এসএমএস মার্কেটিং এর প্রয়োগ মূলত দেশের অভ্যন্তরীণ মার্কেটগুলোতে বেশী দেখা যায়। বিভিন্ন কোম্পানি যেমন- ফেব্রিক, ইয়ার্ন, এক্সেসরিজ কোম্পানিগুলো তাদের ক্রেতাদের সাথে নিয়মিত যোগাযোগ এবং তাদের ব্যবসার বিকাশ সাধনের জন্য এই এসএমএস মার্কেটিং ব্যবহার করে থাকে।
Writer: Asif-Al-Jaman CBIFT Campus Ambassador, Bunon - বুনন
Bad credit loans online popular online loans personal loan online
African Americans have a higher incidence of lung cancer than European Americans, even after adjusting
for smoking. https://llviabest.com buying viagra online in usa
Great article, exactly what I wanted to find.
tinder date , tinder website https://tinderdatingsiteus.com/