বিশ্বের প্রতিটি দেশের মতো আমাদের দেশেও অর্থনৈতিক চাকা স্থবির হয়ে পড়েছে।কিন্তু এ থেকে পরিত্রাণ লাভের জন্য সাস্থ্যবিধি মেনে চলে কর্মজীবনে ফিরতে হবে।আর সেই লক্ষে বিজিএমইএ এর উদ্যোগে পোশাক শ্রমিকদের জন্য স্থাপন করা হলো “স্টেট অব দ্যা আর্ট কোভিড-১৯ ল্যাব”। বিজিএমইএ কে টেকনিক্যাল ভাবে সাহায্য করছে ডায়াবেটিক অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (বাডাস)। ১৬ জন কর্মী এই ল্যাব এ কাজ করবে। গাজীপুর চন্দ্রায় ড. ফরিদা হক মেমোরিয়াল জেনারেল হাসপাতালে নমুনা সংগ্রহ এর কাজ করবে।
ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে এই ল্যাব উদ্বোধন করা হয়।এরপরে অনেক গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ বক্তব্য রাখেন।
বিজিএমইএ লক্ষ লক্ষ মানুষকে যেভাবে কর্মসংস্থান করেছে তাতে করে দেশের শিল্পায়ন অর্থাৎ (RMG Textile) এ ভূমিকা পালন করছে।পেনডেমিক এই সিচুয়েশনে কিছুটা পিছিয়ে গেলেও আবারও সবাই কাজে ফিরছে শ্রমিকসহ মালিকগণ।
এই উদ্যোগের সাথে ড. আতিকুল ইসলাম( উত্তর সিটি কর্পোরেশন) প্রথম থেকেই জড়িত ছিলেন।তিনি বলেন, সবাইকে safety distance মাথায় রেখে কাজ করতে হবে।শ্রমিকদের কথা চিন্তা করে যখন কোন শ্রমিক ভাইরাস আক্রান্ত হবে ফ্যাক্টরির মালিককে, এইচআর কে চিকিৎসা নিশ্চিত করতে এগিয়ে আসতে হবে।
এফবিসিসিআই ও বিজিএমইএ’র সাবেক সভাপতি শফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন বলেন, এই পরিস্থিতিতে বায়ারের supply chain disaster হয়েছে কিন্তু মনে রাখতে হবে শ্রমিকদের পরিশ্রমেই বাংলাদেশে আজ মিলিয়ন ডলার ইন্ডাস্ট্রি করছে।তিনি আরও বলেন, এই টেস্টিং ল্যাব এ শুধুমাত্র শ্রমিকদের টেস্ট করা হবে। পরবর্তীতে নারায়ণগঞ্জ, চিটাগাং এও এরকম ল্যাব করা হবে।
প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান বলেন, টেস্টের পাশাপাশি যেসব শ্রমিক আক্রান্ত হবে তাদের আইসোলেশন সেন্টার করার জন্যে বড় কোম্পানিগুলোকে তাদের নিজস্ব জায়গায় স্থাপন করে এগিয়ে আসতে হবে।সবাইকে এক হয়ে কাজ করার আহবান জানান তিনি।
সর্বশেষে বিজিএমইএ সভাপতি ড.রুবানা হক সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে বলেন শ্রমঘন এলাকা টংগী থেকে গাজীপুর, শ্রীপুর এবং সাভার আশুলিয়ার জন্য টেস্টিং ল্যাব কাজ করবে।ধীরে ধীরে টেস্টের সংখ্যা বাড়ানো হবে এবং এই খরচ বিজিএমইএ বহন করবে।তিনি আরও বলেন, মার্চ থেকে মে মাস এ প্রায় ৪২ হাজার কোটি টাকার মতো ধাক্কা আসতে পারে।অন্যান্য দেশের মতো আমাদেরও ক্ষতি হচ্ছে কিন্তু তা কাটিয়ে উঠতে সবাইকে পরিশ্রম করতে হবে।বর্তমান সময়ে মেডিকেলটেক্সটাইল, হেলথটেক্স এ জোর বেশি দিতে হবে।এছাড়া অনলাইন মার্কেট প্লাটফর্ম সেবার প্রসার করতে হবে এবং সাসটেইনেবল প্রোডাক্ট চাহিদা মেটাতে কাজ করতে হবে।
বায়ারদের অর্ডার বাতিল এর ব্যাপারে বলেন অনেকেই কথা দিচ্ছেন পাশে থাকার কিন্তু কবে নাগাদ টাকা পরিশোধ করবে সঠিক বলছে না।এজন্য সবসময় ট্রাকিং বায়ারস গ্রুপ কাজ করছে।
Reporter: HM Raiyan BUFT Campus Ambassador, Bunon
I’d have to examine with you here. Which is not one thing I usually do! I take pleasure in reading a post that may make folks think. Additionally, thanks for permitting me to comment!
I’ve been absent for a while, but now I remember why I used to love this website. Thank you, I¦ll try and check back more frequently. How frequently you update your website?